ABOUT NEWS WEBSITE

About news website

About news website

Blog Article

ট্রাম্প নর্থ ও সাউথ ডাকোটা, লুইসিয়ানা, ওয়াইওমিংয়ে জিতেছেন। তিনি কানসাস ও আইওয়াতেও জিতেছেন। 

আরবদের হটিয়ে যেভাবে ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল

শপথ গ্রহণের আগে ট্রাম্প তার ব্যবসাগুলোকে একটি প্রত্যাহারযোগ্য ট্রাস্টে স্থানান্তর করেন,[১২১][১২২] কোনো ব্লাইন্ড ট্রাস্ট বা সমতুল্য ব্যবস্থা গ্রহণ না করে, যা তার ব্যবসায়িক স্বার্থ থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় বলে বিবেচিত হয়।[১২৩] তিনি তার ব্যবসা থেকে লাভ করা অব্যাহত রাখেন এবং তার প্রশাসনের নীতিগুলো কীভাবে এসব ব্যবসাকে প্রভাবিত করছে সে বিষয়ে সচেতন ছিলেন।[১২২][১২৪] যদিও তিনি বলেছিলেন যে তিনি "বিদেশী নতুন চুক্তি" এড়িয়ে চলবেন, ট্রাম্প অর্গানাইজেশন স্কটল্যান্ড, দুবাই এবং ডোমিনিকান প্রজাতন্ত্রে তাদের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করে।[১২২][১২৪] লবিস্ট, বিদেশী সরকারী কর্মকর্তা এবং ট্রাম্পের দাতা ও মিত্ররা তার রিসোর্ট ও হোটেলগুলোর জন্য শত শত মিলিয়ন ডলার আয় তৈরি করে।[১২৫] ট্রাম্পকে গার্হস্থ্য ও বিদেশী এমোলুমেন্টস ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগে মামলা করা হয়, যা মার্কিন সংবিধানের অংশ এবং এই প্রথমবারের মতো এই ধারাগুলো নিয়ে বাস্তবিক মামলা লড়াই হয়।[১২৬] একটি মামলা নিম্ন আদালতে খারিজ হয়ে যায়।[১২৭] আরও দুটি মামলা তার মেয়াদ শেষে মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট (যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট) দ্বারা অপ্রাসঙ্গিক ঘোষণা করে বাতিল করা হয়।[১২৮]

প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পরে ভাষণে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

অন্যদিকে, নিউ ইয়র্কে তার সাজা (যুক্তিযুক্তভাবে সবচেয়ে দুর্বল অভিযোগের ভিত্তিতে) নভেম্বর মাসের শেষ পর্যন্ত বিলম্বিত হয়ে গিয়েছে।

"আমরা ব্যর্থ হবো না। এখন থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মুক্ত, সার্বভৌম এবং স্বাধীন.

ছবির ক্যাপশান, হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্প।

১৯৮০ সালে এক সাক্ষাৎকারে মি. ট্রাম্প রাজনীতিকে ‘মিন লাইফ’ (খুবই সঙ্কীর্ণস্তরের জীবন) হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। একই সঙ্গে যোগ করেছিলেন, এর পরিবর্তে ‘সবচেয়ে সক্ষম ব্যক্তিরা’ ব্যবসার জগৎকে বেছে নেন।

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে read more দেখছেন check here অর্থনীতিবিদেরা

ট্রাম্প। সেই সময় তাকে হত্যার চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ। তবে এই ঘটনায় তার কোনও ক্ষতি হয়নি বলে জানা গিয়েছে।

ছবির ক্যাপশান, বিমর্ষ জো বাইডেন ও কমালা হ্যারিস

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ বন্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে তিনি ঘোষণা দিয়েছেন। সেই সাথে যে 'লাখ লাখ অপরাধী' অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছে, তারা news website যেখান থেকে এসেছে, সেখানে ফেরত পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন।

৬% কম ছিল।[১৩৩] ট্রাম্পের আমলে ফেডারেল বাজেট ঘাটতি প্রায় ৫০% বেড়ে ২০১৯ সালে $১ ট্রিলিয়নের কাছাকাছি পৌঁছায়।[১৩৪] তার মেয়াদ শেষে মার্কিন জাতীয় ঋণ ৩৯% বেড়ে $২৭.৭৫ ট্রিলিয়নে পৌঁছায় এবং ঋণ-থেকে-জিডিপি অনুপাত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-পরবর্তী সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছায়।[১৩৫] ট্রাম্প তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী $১ ট্রিলিয়ন মূল্যের অবকাঠামো ব্যয় পরিকল্পনাও বাস্তবায়ন করতে ব্যর্থ হন।[১৩৬]

এবার নির্বাচিত হওয়ায় তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বয়স্ক প্রেসিডেন্ট হবেন। মেয়াদের শেষে তার বয়স হবে ৮২ বছর।

Report this page